
সড়ক ও জনপথ বিভাগ ও ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সূত্র জানায়, মহাসড়কের এই অংশ দিয়ে প্রতিদিন ফরিদপুর, রাজবাড়ী, মাগুরা, ঝিনাইদহ, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, দিনাজপুর, রংপুরসহ বিভিন্ন জেলার মানুষ যাতায়াত করেন।
যাত্রী ও চালক এবং স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এই সড়ক দিয়ে যাত্রীবাহী বাস, মালবাহী ট্রাকসহ ১৫ হাজারের বেশি যানবাহন চলাচল করে। কিন্তু সড়কে অনেক গর্ত থাকায় গাড়ি চলে অনেক ধীরগতিতে। ঝাঁকুনিতে যানবাহনের যাত্রী, চালক ও তাঁদের সহকারীদের অবস্থা খারাপ হয়ে যায়।