অগ্নিকাণ্ডের তৃতীয় দিনেও শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে চলছে দমকল বাহিনীর পর্যবেক্ষণ। অন্যদিকে, আমদানিকারক ইয়ং অন-এর মাধ্যমে ৯ নম্বর গেইট দিয়ে পণ্য খালাস শুরু হয়েছে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সকাল থেকেই ভবনের ভেতর ও বাইরে দমকল বাহিনীর একাধিক ইউনিট সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। দুপুর থেকেই ৯ নম্বর গেইট দিয়ে পণ্য খালাসের কাজ শুরু হয়।
এর আগে শনিবার দুপুরে বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। প্রায় একদিন চেষ্টার পর রবিবার বিকেলে দমকল বাহিনী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ভবনে রাসায়নিক পদার্থ থাকায় আগুন নেভানোর পরও দুর্ঘটনা এড়াতে দমকল কর্মীরা সতর্কভাবে পর্যবেক্ষণ চালিয়ে যাচ্ছেন।
এদিকে, সকাল থেকেই আমদানিকারক, সিএন্ডএফ এজেন্ট ও কুরিয়ার প্রতিনিধিরা ৯ নম্বর গেইটের সামনে অপেক্ষা করছেন। তবে তারা জানান, বিমান বা কাস্টমস কর্তৃপক্ষের কোনো কার্যক্রম তাদের নজরে আসেনি।
ঢাকা কাস্টমস এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক জানান, দুপুরের পর থেকে বিমানবন্দরের ৯ নম্বর গেইটে পণ্য খালাসের কাজ শুরু হয়েছে।
ভারী পণ্য খালাসের জন্য হাইস্টার বা ফর্কলিফটের মতো পরিবহন না থাকায় কীভাবে এসব পণ্য খালাস হবে, তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। সময়মতো আমদানি পণ্য খালাস না হলে বড় ধরনের ব্যবসায়িক ক্ষতির শঙ্কাও রয়েছে তাদের মধ্যে।
