একফালি চাঁদ এবং পাঠকের অনুভূতি

বাংলাদেশ চিত্র ডেস্ক

একটি কাব্যগ্রন্থ, যাতে থাকে হাজারো নামি বেনামি কবিতারা। যেখানে কবিতারা খেলা করে, শব্দের ফুলঝুরিতে নৈপুণ্যময় বৃষ্টি ঝড়ায়। কাব্যগ্রন্থ মানেই এক নৈপুণ্যময় প্রেম পত্র।
যেখানে ইচ্ছেরা খেলা করে স্বপ্নরা দেয় হাতছানি। গল্পরা পায় নতুন রুপ ছন্দের ছায়াতলে। ঠিক তেমনই একটি কাব্যগ্রন্থ ইচ্ছে ডানায় একফালি চাঁদ। যেখানে ভালোবাসার ছায়াতলে বিরহকথন, কখনোবা বিদ্রোহী সুরে রয়েছে শৈল্পিক গর্জন, রয়েছে আত্মমর্যাদার এক অতুলনীয় কারুকার্য।
বইটি থেকে যেমন শেখার আছে অনেক কিছু তেমন অনুপ্রেরণার এক জীবন্ত স্তম্ভ হিসেবে যেনো ঠায় দাঁড়িয়ে গেছে হৃদয়ে। মানুষ নিতান্তই আবেগপ্রবণ, আবেগের মোহে ভুলে যায় নিজেকেই, অথচ মানুষ একান্তই নিজের। আবেগ ঠুনকো মরিচার ঝাঝালো অগ্নি, যা জঞ্জালতুল্য বস্তু ছাই পাঁশের মত জ্বালিয়ে দেয় আমার আমিকে। ইচ্ছে ডানায় একফালি চাঁদ বইটি যেনো একথাই বলেন আমার আমি কবিতায়। তাইতো বইটি ভালোবাসতে সেখায় নিজেকে।
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগে পড়া একটা ছেলে বইটিতে যেনো তার মনের সকল মায়া উজার করে দিয়েছে ঢেলে। যা বইটির প্রতি ভালোবাসা নয় বরং মায়ার সৃষ্টি করে। ভালোবাসায় তো ফেরার পথ থাকে কিন্তু ‘মায়া’ থেকে ফেরার পথ থাকে না আর।

ফারিয়া ইসলাম ফিহা
কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

Share This Article

এ সম্পর্কিত আরও খবর